বিনোদন ডেস্ক:
“যে কাজ করেছে সেই জিতবে টালিগঞ্জে”, সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটালের ফেসবুক লাইভে (Facebook live) একথাই জানালেন মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)। ঘাটাল থেকে বারুইপুর, ভোটের আগে বাংলার নানা প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ (TMC MP)। তারই ফাঁকে সংবাদ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন যাদবপুরের সাংসদ।
প্রায় গোটা টলিউড রাজনীতির ময়দানে নেমে পড়েছে। তারকাদের কেউ যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে, কেউবা তৃণমূলের পতাকা হাতে তুলে নিয়েছেন। এতে কি টলিউডের অন্দরেও বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে? না, এমনটা মনে করেন না মিমি চক্রবর্তী। শিল্পীর কোনও রং হয় না বলেই বিশ্বাস অভিনেত্রী-সাংসদের। জানান, বিজেপি বরানগরের (Baranagar) প্রার্থী হওয়ার পর পার্নো মিত্র (Parno Mitra) প্রথম ফোনটি তাঁকেই করেছিলেন। কী করতে হবে না করতে হবে, তা জানতে চেয়েছিলেন মিমির কাছে। এই সৌজন্য এখনও টলিপাড়ার অন্দরে বজায় রয়েছে বলেই জানান মিমি।
তারকারা রাজনীতির ময়দানে আসলেই ট্রোল, মিমের পালা শুরু হয়ে যায়। অভিনেত্রীদের ক্ষেত্রে এই ঘটনা বেশি ঘটে। প্রথম প্রথম এ বিষয়ে মন খারাপ হত মিমির। কিন্তু এখন আর ট্রোল নিয়ে বিশেষ ভাবেন না মিমি। যাঁদের যেমন শিক্ষা, তেমন মন্তব্য করেন। ব্যক্তিগতভাবে কারও মধ্যে খারাপ খোঁজার প্রবনতা তাঁর নেই বলেই জানান মিমি চক্রবর্তী। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েই (Mamata Banerjee) তাঁর আস্থা রয়েছে। তাই ‘খেলা হবে, জেতা হবে’ স্লোগানও শোনা গেল মিমির মুখে। সব শেষে সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটালের দর্শকদের জন্য রবীন্দ্রসংগীতও গেয়ে শোনালেন মিমি।