রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশের রিজার্ভ বৃদ্ধিকে আইএমএফের প্রশংসা চব্বিশের জুলাই আন্দোলনের প্রত্যেকটি শহীদের ঘটনা তুলে আনতে হবে : চিফ প্রসিকিউটর বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত করবে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞরা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার: আদিলুর গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : ড. আসিফ নজরুল শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ হঠকারিতার সুযোগ নেই, ফেব্রুয়ারির সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের মুক্তি: সাইফুল হক ‘সংস্কার দিয়ে জনগণের হাতে ক্ষমতা আসবে না’ শান্তি ও সহযোগিতার বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : অধ্যাপক ইউনূস কারা এনসিপিতে আসতে পারবে না, জানালেন সারজিস

সিরাজগঞ্জে রক্ষা বাঁধে ধ্স

রিপোর্টার নাম
  • আপডেট সময় : 3:51 pm, সোমবার, ২ মে, ২০১৬

কাল বৈশাখী ঝড়ের কারণে নদীর প্রচণ্ড ঢেউয়ের আঘাতে সিরাজগঞ্জের চৌহালী ও টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলা রক্ষায় নির্মানধীন পাঁচ কিলোমিটার ব্যাপী বাঁধের প্রায় দুই কিলোমিটার অংশে ধস নেমেছে। রবিবার সন্ধ্যায় এ ধ্স নামে। ধসের কারণে বাঁধের প্রায় দুই কিলোমিটার অংশের বালিভর্তি ৫-৬ মিটার জিও টেক্স সম্পূর্ন নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।  এদিকে ১০৭ কোটি টাকা ব্যয়ে যমুনা নদীর তলদেশে রিভেটমেন্ট পদ্ধতিতে নির্মানাধীন বাঁধটি সামান্য ঢেউয়ের আঘাতে ধ্স নামায় নদী তীরবর্তী মানুষের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।    Sirajgonj_Photo-1 চৌহালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেজাউল বারী জানান, রবিবার রাতে কালবৈশাখী ঝড়-বৃষ্টির সাথে ঢেউয়ের আঘাতে নির্মাণাধীন ওই বাঁধটিতে ধ্স নামে। এতে চৌহালীর উত্তর সীমান্তে তেকিরমোড় থেকে দক্ষিণ দিকে খাস কাউলিয়া গার্লস হাই স্কুল পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার এলাকার জিও ব্যাগ নদীগর্ভে চলে যায়। এছাড়াও বাঁধের উত্তরদিকে নাগরপুরের প্রায় সোয়া কিলোমিটার এলাকায় জিও ব্যাগ নদীগর্ভে বিলীন হয়।  টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহজাহান জানান, সকালে ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। সকাল থেকেই কাজ শুরু করা হয়েছে। আগামী ৬-৭ দিনের মধ্যে বিলীন হওয়া অংশটুকু রিকভারী করা সম্ভব বলেও এই কর্মকর্তা জানিয়েছেন।   উল্লেখ্য, প্রায় ১০৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩টি গ্রুপে চৌহালী শহর রক্ষা বাঁধের কাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে ৩১ কোটি টাকার জিও টেক্সটাইল ব্যাগ সাপ্লাইয়ের জন্য ‘বিজে’ এবং স্থায়ী ভাঙনরোধে ৭৬ কোটি টাকার ২টি গ্রুপে আই-জে ‘জেভি’ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। প্রথম পর্যায়ে চৌহালীর খাসকাউলিয়া থেকে আতাপাড়া পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় এরিয়া কভারেজ কাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম যন্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে স্থায়ী ভাঙনরোধে যমুনা নদীর তলদেশে রিভেটমেন্ট পদ্ধতিতে কাজ চলমান রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই রকম আরো জনপ্রিয় সংবাদ
© All rights reserved © 2017 Cninews24.Com
Design & Development BY Hostitbd.Com