সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভারত বর্ষার সময় পানি ছেড়ে দিয়ে আমাদেরকে বন্যা উপহার দেয়: জামায়াতের আমির সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা একনেক, আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্তসহ ৪ উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন সংঘর্ষে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে যা বললেন জাতিসংঘ প্রতিনিধিদলের প্রধান রাশেদ খান মেনন আটক বন্যার্তদের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহ্বান জামায়াতের উদ্দেশ্য সচেতনভাবেই ডুম্বুর বাঁধের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে: রিজভী উপদেষ্টারা সব বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করবেন গণমাধ্যমে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে আইনগত বাধা নেই দেশের প্রায় ১৮ লাখ মানুষ পানিবন্দি, ১ কোটি ৪২ লাখ টাকা বরাদ্দ

কুড়িগ্রামে নদী পারাপারে ভরসা বাঁশের সাঁকো ও ড্রামের ভেলা

আমানুর রহমান খোকন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : 5:18 pm, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড় ভিটা ইউনিয়নে একটি সেতুর অভাবে ধনীরামপুর গ্রামের মানুষের ভোগান্তির সীমা ছাড়িয়ে গেছে। একটি সেতুর অভাবে গ্রামের ৮ শতাধিক মানুষের জীবন যাত্রার মান চরম ভাবে বিঘিœত হচ্ছে। উপায় না পেয়ে গ্রামবাসী নিজেদের উদ্যোগে বাঁশের সাঁকো ও ড্রামের ভেলার ব্যবস্থা করেন। এভাবে বছরের পর বছর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে তাদেরকে।
জানা গেছে, গ্রামের ৩-৪ হাজার মানুষের পারাপারের ভরসা বাঁশের সাঁকো ও ড্রামের ভেলা। এখন পানি কম থাকায় পারাপারে তেমন কোন সমস্যা হচ্ছে না। তবে বর্ষা আসলেই বেড়ে যায় ঝুঁকি। নদীতে প্রচÐ স্রোত থাকায় ড্রামের ভেলার গতি নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কষ্টকর। এসময় স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের ঝুঁকির মধ্যে পারাপার হতে হয়। অনেক সময় পানিতে পড়ে যান নদী পারাপার হওয়া মানুষজন। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, কৃষিকাজে জড়িত মানুষ এবং গুরুতর রোগীদের ভীষণ সমস্যায় পড়তে হয় পারাপারে। নীল কমল নামের ওই নদীতে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। পূর্ব ধনীরাম গ্রামের আব্দুল হক বলেন, প্রায় ৫’শ পরিবার নীল কোমল নদীর পূর্ব পাড়ে বসবাস করছে। আর পশ্চিম পাড়েরও প্রায় দেড় থেকে দুইশ পরিবার নদীর ওপারে কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত। সেতুর অভাবে নদী পারাপারে আমাদের কষ্টের সীমা থাকে না। নদী পারাপারে ভরসা বাঁশের সাঁকো-ড্রামের ভেলা খাদিজা বেগম নামের আরেকজন বলেন, ‘আমাদের ভোগান্তির শেষ নেই। আমরা নীল কোমল নদীতে একটি সেতু চাই।’ এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জানান, আপাতত মানুষজনের দুর্ভোগ কমাতে দ্রæত একটি টেকসই বাঁশের সাঁকো নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। স্থায়ী ব্যবস্থার বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

এই রকম আরো জনপ্রিয় সংবাদ
© All rights reserved © 2017 Cninews24.Com
Design & Development BY Hostitbd.Com