
পবিত্র শবে বরাতের ছুটির পর থেকেই তীব্র যানজটে নাকাল রাজধানীবাসী। যানবাহন সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশকে। সময়মত কাজে না পৌছাতে পেরে হেটেই গন্তব্যে রওনা দিয়েছেন অনেকে।
সড়কের একপাশে যখন তীব্র যানজটে হাঁসফাঁস করছে সাধারণ মানুষ ঠিক সেই সময়েই বাংলা মোটর মোড়ে হর্ণ বাজিয়ে মন্ত্রীর গাড়ি ছুটছে উল্টোপথে। যেনো কাদায় বাস করে কাদা বাঁচিয়ে চলার চেষ্টা।
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস, সকাল থেকেই তাই প্রধান সড়কগুলো যানবাহনের চাপ বেশি। আর এই বাড়তি চাপই যানজট রূপ নিয়েছে পুরো রাজধানীতে। বাড়তি এই চাপ সামলাতে লেজেগোবরে ট্রাফিক পুলিশও
একে যানজট, তার উপর জ্যৈষ্ঠের দাবদাহ গণ-পরিবহনে যাত্রীদের জন্য এ যেন মড়ার ওপর খাড়ার ঘা। কোন কোন জায়গায় যানজট ছাড়িয়েছে কয়েক কিলোমিটার। কাঙ্ক্ষিত ট্রিপ দিতে পারা নিয়ে শঙ্কিত তাই কেটে খাওয়া পরিবহন শ্রমিক।
ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যামে বসে থেকে অফিসের সময় মিস করেছেন কর্মজীবীরা। অগত্যা পায়ে হেটেই গন্তব্যে যেতে হয়েছে অনেককে।
রোজা আসার সঙ্গে সঙ্গে যানজট বাড়ে রাজধানীতে। এ বছর রোজা শুরুর অনেক আগেই শুরু হয়েছে বিরক্তির যানজট। আর রোজার সময় যানজটের অবস্থা কি হবে তা নিয়ে শঙ্কিত রাজধানীর প্রায় সোয়া কোটি মানুষ।