সোমবার (২৩ মে) রাত ৮টার দিকে ত্রিশালের ধলা রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন জামতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার হাবিবুর রহমান জানান, আমি নিজেও এ বিষয়টি শুনেছি। রাত ৯টার দিকে ঢাকা থেকে একজন আসামি আমাদের কাছে এসে পৌছলেও আরেকজন পালিয়ে গেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সূত্র জানায়, ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইনের নায়েক শাহ আলমের নেতৃত্বে ৩ পুলিশ কনস্টেবল ত্রিশালে একটি সহ দু’টি হত্যা মামলার আসামি ফারুক এলাহী খোরশেদ (৪০) ও মাদক বিক্রেতা শাহীনকে (৩০) নিয়ে ঢাকা থেকে কমিউটার ট্রেনে ময়মনসিংহে আসছিলেন।
পথে শৌচাগারে যাওয়ার কথা বলে পায়ে ডান্ডাবেরী পড়া অবস্থায় যাবজ্জীবন সাজ্জাপ্রাপ্ত আসামি খোরশেদ লাফ দিয়ে স্থানীয় ধলা স্টেশন সংলগ্ন জামতলা এলাকা থেকে পালিয়ে যায়।
পরে রাত ৯টার দিকে নায়েক শাহ আলমের নেতৃত্বে ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগার কর্তৃপক্ষের কাছে শুধুমাত্র আসামি শাহীনকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়। কারা কর্তৃপক্ষের কাছে অন্য আসামি পালিয়ে গেছে, জানিয়েছেন নায়েক শাহ আলম।
এ বিষয়ে কথা বলতে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মঈনুল হকের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
তবে ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান জানান, আমার জানা মতে খোরশেদ ত্রিশালের একটি হত্যা মামলার আসামি। অপর একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত কী না এ বিষয়টি জানা নেই।



ময়মনসিংহ: ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ আদালতে হাজিরা দিতে আসার পথে ট্রেন থেকে লাফ দিয়ে পালিয়েছে দু’টি হত্যা মামলার এক আসামি ফারুক এলাহী খোরশেদ (৪০)। একটি হত্যা মামলায় তিনি যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত।






