সোমবার (২৩ মে) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তার মরদেহ শহীদ মিনারে নেওয়া হয়। সেখানে ৫টা পর্যন্ত স্বজন-শুভানুধ্যায়ী-সহকর্মীরা ফুলেল শ্রদ্ধা জানানোর সুযোগ পান। এরপর নেওয়া হয় আজাদ মসজিদে। সেখানে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তাকে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
নূরজাহান বেগমের প্রথম নামাজে জানাজা তার পুরান ঢাকার বাসভবন ‘খাতুন কুটির’র আঙিনায় সম্পন্ন হয়। বিকেল পৌনে ৩টার দিকে এ জানাজা হয়েছে। এতে অংশ নেন মরহুমার স্বজন, শুভানুধ্যায়ী ও প্রতিবেশীরা। এর আগে, রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতাল থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নূরজাহান বেগমের মরদেহ খাতুন কুটিরে নিয়ে আসা হয়।
সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন নূরজাহান বেগম। তার বয়স হয়েছিল প্রায় ৯১ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই মেয়ে ফ্লোরা ইয়াসমিন ও রিনা ইয়াসমিনকে রেখে গেছেন। তার স্বামী ছিলেন রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই।
ফুসফুসে কফ জমে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে গত ৫ মে স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় নূরজাহান বেগমকে। অবস্থার অবনতি হলে ৭ মে তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর থেকে সেখানে ‘লাইফ সাপোর্টে’ ছিলেন নারী সাংবাদিকতার এই পথিকৃৎ।











