সাতবার ব্যালন ডি’অর জেতা লিওনেল মেসি বর্তমানে খেলছেন প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) হয়ে। থাকছেন প্যারিসেই। তবে পুরনো ঠিকানা বার্সেলোনা থেকে বড় দুঃসংবাদ পেলেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা।
বার্সেলোনা শহরে ২১টি বছর কাটিয়েছেন মেসি। সেখানে রয়েছে তার বিভিন্ন ব্যবসা। মেসির বিশাল অঙ্কের মুনাফা অর্জনের অন্যতম অবলম্বন হোটেল ব্যবসা। স্পেনের বিভিন্ন শহরে রয়েছে তাঁর বেশ কয়েকটি হোটেল। সেগুলোরই একটি ‘মিম সিটগেস’। তবে সেটিকে গুঁড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন স্পেনের আদালত।
৭৭টি শয়নকক্ষ বিশিষ্ট চার তারকা হোটেলটি বার্সেলোনা নগরীর নির্মাণ মানদণ্ড মেনে তৈরি করা হয়নি বলেই রায় গেছে মেসির বিরুদ্ধে। ২০১৭ সালে ‘ম্যাজেস্টিক গ্রুপ’ নামে একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১০০ ফুট ওপরে হোটেলটি নির্মাণ করেছিল। এতে মেসি ২৬ মিলিয়ন পাউন্ড (প্রায় ৩০০ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করেছিলেন।
‘ম্যাজেস্টিক গ্রুপ’ নির্মিত আরো দুটি হোটেলের মালিক মেসি। একটি ইবিজা দ্বীপে, অন্যটি মায়োর্কায়। এই দুটি হোটেল অবশ্য নিয়ম মেনেই নির্মাণ করা হয়েছে। তবে বার্সেলোনায় মেসি যে বাড়িতে থাকতেন, সেটির অদূরে নির্মিত ‘মিম সিটগেস’ হোটেলটিতে বেশ কয়েকটি অসংগতি পেয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য সান তাদের প্রতিবেদনে লিখেছে, মেসির ‘মিম সিটগেস’ হোটেল কক্ষের বারান্দাগুলো অনেক বড়। অথচ পুরো ভিত এগুলোর ওপর দাঁড়িয়ে। হোটেলের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাও ঠিক নেই। শুধু হোটেলই নয়, নির্মাণ নীতি (বিল্ডিং কোড) না মানায় বার্সেলোনার টাউন হল ভবনও ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। হোটেল রক্ষার্থে কোনো আপিল করবেন না মেসি।
প্রধান সম্পাদক:- তোফায়েল হোসেন তোফাসানি, ক্রাইম নিউজ ইন্টারন্যাশনাল (প্রা:) লি: কর্তৃক প্রকাশিত একটি অনলাইন পোর্টাল ও সংবাদ সংস্থা। অফিস- সি-৫/১, ছায়াবীথি, সাভার, ঢাকা-১৩৪০।ঢাকা অফিস- বাড়ি নং-১, রোড-২৮, সেক্টর-৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০
ইউএসএ অফিস- ২১৬২৮ ১৩৬ এভিনিউ ষ্প্রিংফিল্ড গার্ডেন, নিউইয়র্ক- ১১৪১৩, ইউএসএ। ফোন- ০২-৭৭৪১৯৭১, সেল- +৮৮০১৭১১০৭০৯৩১, +৮৮০১৩০০৫৫৫৪৪০, ই-মেইল- cninewsdesk24@gmail.com, news@cninews24.com